বাংলাদেশ থেকে বহিষ্কৃত বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন সম্পর্কে জানুন। কে এই কে এই তসলিমা নাসর ? কেন বাংলাদেশ থেকে তাকে বের করা হয়েছিল ? তসলিমা নাসরিনের করুন পরিণতির কারণ কি ? ইতিহাসে তসলিমা নাসরিনের নাম কোথায় রয়েছে ? বাংলাদেশের মানুষের কাছে কেন এত নিকৃষ্ট তসলিমা নাসরিন ? বর্তমানে তসলিমা নাসরিনের কি অবস্থা ? কেন পঙ্গু হয়ে যাচ্ছে তসলিম নাসরিন ? জেনে নিন তসলিমা নাসরিন সম্পর্কে সকল তথ্য।
বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন বর্তমানে আলোচনা এসেছে তার শরীরে অস্ত্র প্রচার করতে গিয়ে ভারতের একজন ডাক্তার গুরুতর ভুল করে বসেছে যার কারণে তিনি সম্পূর্ণ বিকলাঙ্গ হয়ে যাচ্ছেন তবে বর্তমানে এটি মুসলমানদের কাছে খুশির সংবাদ কারণ কোরআনের বিরুদ্ধে এবং পর্দার বিরুদ্ধে বিষোদগার করেছিল এই তসলিমা নাসরিন।এ কী হলো তসলিমা নাসরিনের ?।
জামালপুরে জন্মগ্রহণ করলেও মূলত তিনি কখনোই সমাজ-সংস্কৃতির পক্ষে কাজ করতে পারেন নাই সর্বদাই তিনি ইসলামের বিরুদ্ধে এবং নারীদেরকে উলঙ্গ বানিয়ে রাস্তায় পাঠানোর পক্ষে কাজ করে গেছেন। তাহলে বাংলাদেশের মুসলমান তসলিমা নাসরিনকে দেশ থেকে বহিষ্কার করার জন্য সরকারকে বাধ্য করে। তিনি ঘৃণা প্রকাশ করেন মেডিকেলের প্রতি। আমি নিজে আমার এক্স রিপোর্ট দেখে ফ্র্যাকচার খুজে পাইনি। আমাকে বাংলাদেশী মুসলিম রোগী হিসেবে দেখে আমাকে এ অবস্থা করেছে ।এ কী হলো তসলিমা নাসরিনের।
তার আগে তিনি বলেন সেদিন পায়জামা পড়ে আমার ঘরে আমি পাইকারি করছিলাম এবং হঠাৎ হুমড়ি খেয়ে পড়ে যাওয়ার পর আমি ব্যথা অনুভব করলাম এবং পরবর্তীতে হসপিটালে এসে চেক করে জানতে পারলাম আমার পায়ের ফিমারে চোট লেগেছে।এ কী হলো তসলিমা নাসরিনের ?।
যাই হোক সার্জনের ভুলের কারণে আজকে তাকে পঙ্গু হতে হচ্ছে যদি এটা তার প্রাপ্য কারণ সে বাংলাদেশে ইসলামের বিরুদ্ধে খুব মারাত্মক অবস্থা নিয়েছিল যদি তাকেও ইসলামের প্রতি মেনে বাংলাদেশ থেকে পলায়ন করতে হয়েছিল তাই এ ধরনের অভিশপ্ত মহিলাদের মরণেই আমাদের কাম্য।এ কী হলো তসলিমা নাসরিনের।
বাংলাদেশ থেকে মূলত তিনি ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দে নির্বাচিত হয়ে সুইডেনে এবং ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত জার্মানিতে অবস্থান করেন। সুইডেনে ফিরে গেলে রাজনৈতিক হিসেবে জাতিসংঘের ভ্রমণ নথি লাভ করেন এসময় তিনি সুইডেনে নাগরিকত্ব লাভ করেন তার বাংলাদেশের পাসপোর্ট জমা দিয়ে দেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তিনি কিছুদিন অবস্থান করেছেন তবে একসময় বাংলাদেশের সরকারের কাছে ক্ষমা চেয়ে আসতে চাইলেও বাংলাদেশ সরকার অনুমতি না দেওয়াই পরবর্তীতে তিনি ভারতে অবস্থান করে। এ কী হলো তসলিমা নাসরিনের ?।
তিনি কিছুদিন ফ্রান্সেও ছিলেন। ভারতের কলকাতায় তিনি অবস্থান করেন এবং তার একটি উপন্যাসের প্রকাশ ঘ। ভারতের মুসলিমরাও তাকে পুড়িয়ে মারার হুমকি দিয়েছিল। সুলত। পরবর্তী বিভিন্ন সংগঠন থেকে হত্যা করতে বলে পুরস্কৃত করবেন বলে ঘোষণা দেন। এই কুখ্যাত লেখিকা তসলিমা নাসরিন বর্তমানে তার শারীরিক পঙ্গুত্ব পেয়েছ। আমরা চাই তসলিমা নাসরিনের মৃত্যুদণ্ড। 2015 সালে সহায়তা করেন এবং তার নিরাপত্তা দেন।এ কী হলো তসলিমা নাসরিনের।
সর্বপরি দোস্ত এক কলঙ্কিত নারী বাংলাদেশের মানুষের জন্য কাজ করে গেছেন এবং বাংলাদেশের হাজারো নারীকে ঘরছাড়া করে তাদেরকে উলঙ্গ হতে উৎসাহ দান করেছেন তাই বাংলাদেশের মানুষ তার অন্য আলাদা করতে প্রস্তুত। প্রশ্ন হয় এটা বাঙালিদের জন্য এক ধরনের আনন্দ। তসলিমা নাসরিনের মতো নাস্তিকদের এরকম জলন্ত অভিশাপ প্রমাণিত হওয়া ইতিবাচকই ব। জাহান্নামের কি তসলিমা নাসরিন এর মিথ্যুক এটাই আমার কামনা।এ কী হলো তসলিমা নাসরিনের ?।



falto maia
উত্তরমুছুনএকটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আসসালামু আলাইকুম
আপনাদের সকলকে আমাদের রাইটার ফারুকী ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আন্তরিক মোবারকবাদ ও শুভেচ্ছা ।আমরা বর্তমান আধুনিকতা নামক অশ্লীলতা এবং বেহায়াপনার বিরুদ্ধে ইসলামের পক্ষে কাজ করার সুদূর প্রসারীর চিন্তা ভাবনা এবং অপরিকল্পনা গ্রহণ করেছি ।সাহিত্য চর্চার মাধ্যমে ইসলামের সৌন্দর্যকে মানুষের কাছে ফুটিয়ে তোলা এবং ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব মহত্ব মানব মনে স্থাপন করে দুর্নীতি এবং অপরাধমুক্ত সমাজ গড়ার স্বপ্ন দেখি আমরা ।আমরা বিশ্বাস করি খোলাফায়ে রাশেদিনের চেতনার অনুরূপ চরম এবং তীব্র দায়িত্ব অনুভূতি জাগ্রত করার মাধ্যমে সমাজের নেতৃত্বে যোগ্য ব্যক্তিদের পদার্প সম্ভব। আমরা চাই তোমাদের মত যুব সমাজ আগামী দিনে দেশকে নেতৃত্ব দিয়ে ইসলামের সুমহান বাণীকে পৃথিবীবাসীর কাছে পৌঁছে দেবে। আমাদের সহযোগী তোমরাই হবে আমরা চাই আমাদের সাথে এবং আমাদেরকে সকল ক্ষেত্রে সহযোগিতা করুন ।তোমাদের মতামত আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা।