আপনি কি জানেন পৃথিবীর রহস্যময় ইহুদি পরিবার কোনটি? সবচেয়ে রহস্যজনক পরিবার কোনটি? সময় যদি পরিবার পৃথিবীকে কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে? কিভাবে তারা পৃথিবীতে নিজেদের দখলে নিয়ে নিচ্ছে? কিভাবে ইহুদী পরিবার আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করছে? সকল প্রশ্নের সমাধান পেয়ে যাবেন আর্টিকেলে ।রহস্যময় ইহুদী পরিবার।
 |
| রহস্যময় ইহুদী পরিবার |
রথ চাইল্ড ফ্যামিলি হচ্ছে ইহুদীদের ক্ষমতার উৎস ও রহস্যময় ইহুদি পরিবার ।ইহুদীদের অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইল চতুর্থ শক্তিশালী দেশ এই ইহুদিদের ইজরাইল রাষ্ট্র এবং ইহুদীবাদের সার্থর রক্ষার জন্য যে পরিবার কাজ করে যাচ্ছে সেটি হলো রথচাইল্ড ফ্যামিলি।আপনি জানেন কি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা থেকে শুরু করে যুদ্ধ , শান্তিনিতি ,রাজতন্ত্র , সমাজতন্ত্র ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করে সারা বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করে এই ইহুদিদের রথচাইল্ড ফ্যামিলি। আমেরিকান ডলার থেকে শুরু করে ব্রিটিশ পাউন্ড নোট ছাপানো বিতরণ বিল সবকিছুর নিয়ন্ত্রণ চাইল্ড ফ্যামিলির উপর নির্ভরশীল।রহস্যময় ইহুদী পরিবার।
কারণ পৃথিবীর রিজার্ভ স্বর্ণের অধিকাংশই এই ফ্যামিলির দখলে পৃথিবীর একমাত্র ট্রিলিয়নার ফ্যামিলি এই রথচাইল্ড ফ্যামিলি।রহস্যময় ইহুদী পরিব।
আমেরিকার ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক যারা ডলার ছাপায় আমেরিকানদের থেকে ট্যাক্স আদায় করে এবং সেই টাকায় আমেরিকা কে ধার দেয় দেশ চালানোর জন্য ।কিন্তু বেসরকারি ব্যাংক এই ফ্যামিলি পরিচালনা করে।
রথচাইল্ড পরিবার চাইলে ডলারের মান কমিয়ে এনে আমেরিকার অর্থ ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিতে পারে। শুধু আমেরিকা
নয় এমনকি ব্রিটিশ অর্থব্যবস্থাও ধ্বংস দিতে পারে। এই কারণে কোন ব্রিটিশ কিংবা আমেরিকান প্রেসিডেন্ট এদের হটাতে সাহস পায় না এই পরিবারের ঠিক করে দেয় আমেরিকার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট কে হবে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সবকিছুর পিছনে সম্পূর্ণই এই পরিবারের হাত ছিল।রহস্যময় ইহুদী পরিবার।
রথচাইল্ড ফ্যামিলি সারা বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশীল এবং একটি রহস্যময়ী পরিবার এই পরিবারের প্রথম উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি মায়ার আমসেল বাবার ১৭৪৪ সালে এক জার্মানি ইহুদি পরিবারে তার জন্ম ।ছোটবেলা থেকেই তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন মায়ারের ব্যবসার হাতেখড়ি হয় বাবার হাতে।রহস্যময় ইহুদী পরিবার।
বেশ সেই থেকে শুরু আর পেছনে দেখাতে হয়নি রোদ চাইল্ড ইউরোপের প্রায় প্রতিটি রাজ পরিবারের সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে তুলে। রাজ পরিবার গুলোর মধ্যে সবথেকে বড় প্রশ্রয় দাতা উইলিয়াম। উইলিয়াম কোন এক কারণে ডেনমার্কে পালিয়ে যায় ।যাওয়ার সময় উইলিয়াম রথ চাইল্ড কে ৩০ লাখ মার্কিন ডলার দিয়ে যাই বুদ্ধিমান চাইল্ড ৩৫ লাখ মার্কিন ডলার দিয়ে তার চার ছেলেকে ইউরোপের গুরুত্বপূর্ণ শহরে পাঠিয়ে দেয় এবং মার্চেন্ট ব্যাংক খোলার কথা বলে।রহস্যময় ইহুদী পরি।
এইভাবে শুরু হচ্ছে পরিবারের সমগ্র ইউরোপকে ব্যাংকের নামে কিনে রাখার শুরু। পরিবারের সমগ্র ইউরোপকে ব্যাংকের নামে কিনে রাখা ১৭৬০ সালে তারা সারা দুনিয়ার আধুনিক ব্যাংক ব্যবস্থার প্রবর্তন করেন ।রাজ্যের বিভিন্ন দেশের রাজা বাদশা কে উচ্চ ঋণ দিতেন এবং বন্ড প্রদান করছেন।রহস্যময় ইহুদী পরিবার।
তারা যুদ্ধের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করত ব্যাপারটি খুব সোজা রাজায় রাজায় যুদ্ধ করার জন্য অর্থ প্রদান করতেন। এভাবে উচ্চ সুদে ঋণ প্রদানের মাধ্যমে তারা আস্তে আস্তে অর্থনৈতিক সমস্ত নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়।রহস্যময় ইহুদী পরিব।
রাজনীতি, যুদ্ধ ,শান্তি ,রাজতন্ত্র ইত্যাদি সবই আসলে নিয়ন্ত্রিত হতে শুরু করল পরিবারের হাতে পৃথিবীর সমগ্র সম্পদের চার ভাগের ৩ ভাগের মালিকানাধীন তাদের হাতে ।জিম্মি পৃথিবীর কেউ জানে না এই পরিবারের মোট কত পরিমান সম্পদ রয়েছে একমাত্র তাদের পরিবারের লোকেরা জানে এই পরিবারটির খবর নিরাপত্তা নিয়ম নীতি ও গোপনীয়তা রয়েছে বংশের বিশুদ্ধতা ও গোপনীয়তা রক্ষার্থে তারা বাহিরের কাউকে বিয়ে করে না । কাজিনদেরকে বিবাহ করে।রহস্যময় ইহুদী পরিবার।
ব্যবসার চালাই তারা বিভিন্ন নামে কোম্পানি এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালাই এর রহস্যময় রথ চাইল্ড ফ্যামিলির মূল টার্গেট হলো বিশ্বের অর্থনীতিকে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করে সকল ধর্মকে ধ্বংস একমাত্র বিশ্ব ব্যবস্থা করে তোলা ইহুদী রাষ্ট্র ইজরাইল গঠনের নিয়ে তারা ব্যাপক ভূমিকা পালন করে ।যার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা করবে সেই প্রাচীন কিংডম অফ হেভেন।রহস্যময় ইহুদী পরিবার।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আসসালামু আলাইকুম
আপনাদের সকলকে আমাদের রাইটার ফারুকী ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আন্তরিক মোবারকবাদ ও শুভেচ্ছা ।আমরা বর্তমান আধুনিকতা নামক অশ্লীলতা এবং বেহায়াপনার বিরুদ্ধে ইসলামের পক্ষে কাজ করার সুদূর প্রসারীর চিন্তা ভাবনা এবং অপরিকল্পনা গ্রহণ করেছি ।সাহিত্য চর্চার মাধ্যমে ইসলামের সৌন্দর্যকে মানুষের কাছে ফুটিয়ে তোলা এবং ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব মহত্ব মানব মনে স্থাপন করে দুর্নীতি এবং অপরাধমুক্ত সমাজ গড়ার স্বপ্ন দেখি আমরা ।আমরা বিশ্বাস করি খোলাফায়ে রাশেদিনের চেতনার অনুরূপ চরম এবং তীব্র দায়িত্ব অনুভূতি জাগ্রত করার মাধ্যমে সমাজের নেতৃত্বে যোগ্য ব্যক্তিদের পদার্প সম্ভব। আমরা চাই তোমাদের মত যুব সমাজ আগামী দিনে দেশকে নেতৃত্ব দিয়ে ইসলামের সুমহান বাণীকে পৃথিবীবাসীর কাছে পৌঁছে দেবে। আমাদের সহযোগী তোমরাই হবে আমরা চাই আমাদের সাথে এবং আমাদেরকে সকল ক্ষেত্রে সহযোগিতা করুন ।তোমাদের মতামত আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা।